আপনার মূল্যবান ভোটটি দিন

বাংলাদেশ টাইগার ক্রিকেট দলের ইতিহাস

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি জনবহুল দেশের নাম |স্বাধীনতার পর থেকে বারবার হোঁচট খাওয়া বাংলাদেশের মানুষের কাছে আবেগের নাম হচ্ছে ক্রিকেট |

সারা পৃথিবীতে হাতেগোনা কয়েকটি দেশে ফুটবল এর চেয়ে ক্রিকেট খেলা বেশি জনপ্রিয় |বাংলাদেশ তাদের মধ্যে একটি | এখানের প্রতিটি মানুষের আবেগের নাম হচ্ছে ক্রিকেট |বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তিধর একটি দল |যে দলকে সমীহ করে চলছে রাঙ্কিংয়ের শীর্ষে থাকা অনেক দেশ । তবে আজকের এই অবস্থানে আসতে বাংলাদেশ দলকে অনেক চড়াই-উৎরাই এর মোকাবেলা করতে হয়েছে |

১৯৯৭ সালের মালয়েশিয়াতে অনুষ্ঠিত হয় আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স বেঞ্চ ট্রফি | সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ এবং কেনিয়া | প্রথমে ব্যাট করতে এসেছি স্টিপ ট্রিকোলোর 147 রানের উপর ভর করে 241 রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করায় কেনিয়া |

যেটা সেই সময়ে বাংলাদেশে সহ যে কোন দেশের পক্ষে একটা বিশাল টার্গেট ছিল । কিন্তু বৃষ্টির কারণে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের নতুন টার্গেট হয় ২৫ ওভারে ১৬৬ রান | ২৪ ওভারে শেষে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৮ উইকেটে ১৫৫ রান । সুতরাং শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ১১ রানের | প্রথম বলে ছয় মেরে চাপ কিছুটা কমান খালেদ মাসুদ পাইলট ।

বাংলাদেশের যখন দরকার দুই বলে তিন রান । তখন স্টাইক এ ছিলেন হাসিবুল হোসেন , প্রথম বলে দই রান এবং শেষ বলে এক রান নিয়ে বাংলাদেশ দলকে জয়ের স্বাদ এনে দেন এই ব্যাটসম্যান | প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক কোন টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়ে বাংলাদেশ দল স্বমহিমায় নাম রাখে আইসিসি বিশ্বকাপের |

আইসিসি ট্রফি জয়ের দুই বছর পর বাংলাদেশে খেলতে আসে বিশ্বকাপে ৩১ মে ১৯৯৯ | মুখোমুখি বাংলাদেশ এবং ১৯৯২ সালের সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পরাশক্তি পাকিস্তান । বেট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভার শেষে ৯ উইকেটে ২২৩ রান করে টাইগাররা । কিন্ত এই সামান্য টার্গেট পাকিস্তানের মত পরাশক্তি দলের জন্য দুঃস্বপ্ন হয়ে এসেছিল ।

বাংলাদেশ দলের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান । ৪০ ওভার ৩ বলে 161 রানে অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান সাথে ইতিহাসের নাম লেখায় বাংলাদেশ । কারণ এই দিনটি ছিল বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিশ্বকাপ জয়ের চেয়েও বেশি আনন্দের |

২০০৪ সালের 26 ডিসেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম স্মরণীয় দিন বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ দল ছিল ইন্ডিয়া । বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ সামরিক করে ৯ উইকেটে ২০৩ রান । অনেক তারকা খেলয়ার থাকা সতেও ১৫ রানে হেরে গিয়েছিল ইন্ডিয়া ।

সাল ২০০৫ রাঙ্কিং এর শীর্ষে থাকা অস্ট্রেলিয়া টিমের সাথে মুখোমুখি বাংলাদেশ দল । ৫০ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংঘ ২৪৯ রান । সেদিন পরো টিকেট বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল । এদিন সোফিয়া গার্ডেন স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের লিটল জিনিয়াস মোহাম্মদ আশরাফুলের ব্যাটা লেখা হয়েছিল নতুন ইতিহাস ।

আশরাফুলের সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার স্বপ্ন যখন মৃতপ্রায় তখন আফতাব আহমেদের বিখ্যাত যে 6 টি শেষ পেরেকটি ঢুকি এ দেয় অস্ট্রেলিয়া দলের স্বপ্নের কফিনে । ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট টিম অনেক শক্তিশালী ছিল বলে ছিল সানাথ জয়সুরিয়া , কুমার সাঙ্গাকারা , জয়াবর্ধনের দ্বি-শতকে বিশ্বনন্দিত তারকা খেলোয়াড় ।

কিন্তু ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ তারিক দিনটি কখনো বুলতে পারবে না শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট টিম । এ দিন প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করে বাংলাদেশ । বাংলাদেশের ক্রিকেট বোলিং এর বিপরীতে সানাথ জয়সুরিয়া ৯৬ রানের উপর ভর করে শ্রীলংকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১২ রান ।জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত উইকেট হারায় বাংলাদেশ এবারও নিজের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন মোহাম্মদ আশরাফুল |

আশরাফুলের ৫১ , জাভেদ ওমর বেলিম ৪০ , অধিনায়ক হাবিবুল বাশারের ৩৩ রানের পর আফতাব আহমেদের টর্নেডো মিএক্স স্বপ্ন ১৩ বল ২১ রানে এই শ্রীলংক বদ এর স্বপ পূরণ হয় টাইগার দের । শ্রীলংকার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রথম জয় ।

বাংলাদেশর কাছে ইন্ডিয়ার হারার যুগান্তকারী ইতিহাস

২০০৭ সালে আইসিসি ওয়ার্ল্ড কাপে আবারো চমক দেখায় বাংলাদেশ । এ বিশ্বকাপে ইন্ডিয়া ছিল সবচেয়ে বেশি তারকাবহুল একটি দল এবং রাঙ্কিং এর শীর্ষে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে ট্রল হতে থাকে সারা ইন্ডিয়া জুরে । কিন্তু ইন্ডিয়ার সেই দম্বকে পায়ের নিচে নিয়ে পিষে ফেলে বাংলাদেশর তুরুন টাইগারা ।সমিখাই বিশ্বকাপ জয়ের সম্ববনাই আগিয়ে থাকা ইন্ডিয়া টিম বাংলাদেশের সাথে হেরে গ্রুরু পর্ব থেকেই বিদায় নেয় ।

Leave a Comment